
Introduction :
ভূগোল হলো প্রতিটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ (WBP), পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি চাকরি, SSC, Railway, UPSC, State PSC, Bank, Teaching সহ অন্যান্য সমস্ত সরকারি পরীক্ষা। ভারত ও পশ্চিমবঙ্গের ভূগোল বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত নদী, পর্বত, জলবায়ু, মাটির গঠন, প্রাকৃতিক সম্পদ, জনসংখ্যা, অর্থনীতি ইত্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সঠিক ধারণা ও দ্রুত প্রস্তুতির জন্য MCQ (Multiple Choice Questions) প্রশ্নপত্রের মাধ্যমে নিয়মিত প্রস্তুতি করা প্রয়োজন।
West Bengal Geography mcq for wbp exam 2025 এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা ভারত ও পশ্চিমবঙ্গের ভূগোল সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্ন ও সঠিক বিস্তারিত উত্তর দিয়েছি , যা আপনার পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সহায়ক হবে। সহজ ভাষায় এবং সংক্ষিপ্তভাবে সাজানো এই MCQ গাইড আপনার জ্ঞানকে করবে আরও শক্তিশালী ও পরীক্ষামুখী।
Q1. কত সালে সুন্দরবন অঞ্চলকে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
- (A) 1990 (B) 1989
- (C) 1992 (D)1994
সঠিক উত্তর – (B) ভারত সরকার পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন অঞ্চলকে “বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভটি” হিসেবে ঘোষণা করেন ১৯৮৯ সালে । এটি পরে ২০০১ সালে ১০ই নভেম্বর ইউনেস্কো কর্তৃক “ম্যান বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ” হিসেবে ঘোষিত হয়। এটি ভারতের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল, গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর মোহনায় অবস্থিত।
সুন্দরবন তার অনন্য প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের জন্য পরিচিত, যেখানে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, ইরাবতী ডলফিন, বিভিন্ন প্রজাতির সাপ, ম্যানগ্রোভ গাছ ও জলজ পাখি বাস করে। এটি বিশেষভাবে জলবায়ু পরিবর্তন, সলিনিটি সমস্যা, নদী ভাঙন ও মানব ক্রিয়াকলাপের কারণে সুরক্ষার জন্য গুরুত্বপুর্ন। সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় অপরিসীম ভূমিকা পালন করে।
Q2. কত সালে সুন্দরবন অঞ্চলকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
- (A) 1984 (B) 1989
- (C) 1987 (D) 1977
সঠিক উত্তর – (A) পশ্চিমবঙ্গের “সুন্দরবন জাতীয় উদ্যানটি” ১৯৮৪ সালের ৪ মে ভারতের সরকার কর্তৃক ঘোষিত হয়। এটি ভারতের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল, গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর মোহনায় অবস্থিত। সুন্দরবন জাতীয় উদ্যানের মোট ক্ষেত্রফল প্রায় ৪২৫০ বর্গকিলোমিটার। এখানে বিশ্ববিখ্যাত রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, ইরাবতী ডলফিন, ম্যানগ্রোভ গাছ, সাপ, ম্যানগ্রোভ পাখি ও বিভিন্ন জলজ প্রাণী দেখা যায়।
সুন্দরবন তার অনন্য পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য বিশ্বখ্যাত। এই উদ্যানের প্রতিষ্ঠা পরিবেশ সংরক্ষণ, জলবায়ু ভারসাম্য রক্ষা এবং স্থানীয় জনগণের জীবিকা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে করা হয়। বর্তমানে এটি পরিবেশগত হুমকি থেকে সুরক্ষিত রাখতে বিশেষ গুরুত্ব পায়।
Q3. কত সালে সুন্দরবন অঞ্চলকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
- (A) 1973 (B) 1987
- (C) 1989 (D) 2019
সঠিক উত্তর -(B) পশ্চিমবঙ্গের (ভারত) সুন্দরবন অঞ্চল ১৯৮৭ সালে “ইউনেস্কো দ্বারা ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট” হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এটি গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর মিলনে গঠিত বিশাল ম্যানগ্রোভ বন যা প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক গত ভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে বিশ্বব্যাপী সম্মানিত।
সুন্দরবনে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, ইরাবতী ডলফিন, নীলগাই, কুমির ও বিভিন্ন প্রজাতির বিরল পাখি ও ম্যানগ্রোভ গাছ রয়েছে। এই অঞ্চল পৃথিবীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জলবায়ু নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে এবং স্থানীয় জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে অপরিসীম ভূমিকা পালন করে। ইউনেস্কোর এই স্বীকৃতি সুন্দরবনকে গোটা পৃথিবীর দৃষ্টিকোণ থেকে সুরক্ষিত রাখতে সহায়তা করে, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মও এর গুরুত্ব বুঝতে পারে।
Q4. কত সালে সুন্দরবন অঞ্চলকে “রামসর সাইট” হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
- (A) 2018 (B) 2019
- (C) 2021 (D) 2022
সঠিক উত্তর -(B) ভারতের সুন্দরবন অঞ্চল ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিকভাবে ‘রামসর সাইট’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এই স্বীকৃতি প্রদান করেছে “রামসর কনভেনশন” (Ramsar Convention on Wetlands), যা জলাভূমি সংরক্ষণে আন্তর্জাতিক মান নির্ধারণ করে। সুন্দরবন একটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যানগ্রোভ বন ও জলাভূমি অঞ্চল, যেখানে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, ইরাবতী ডলফিন, জলপাখি ও অন্যান্য বিরল প্রজাতি বাস করে।
সুন্দরবন রামসর সাইট হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পর প্রাকৃতিক ও পরিবেশগত গুরুত্ব আন্তর্জাতিকভাবে নিশ্চিত হয়। বর্তমান সুন্দরবনের সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, মাটির লাবন্যতা সমস্যা, নদীর ভাঙন, অবৈধ গাছ কাটা, মৎস্য আহরণ ও মানব বসতির অবৈধ সম্প্রসারণ। এই সমস্যাগুলি সুন্দরবনের প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি ।

Q5. কত সালে সুন্দরবন অঞ্চলকে “টাইগার রিজার্ভ” হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
- (A) 1970 (B) 1972
- (C) 1973 (D) 1975
সঠিক উত্তর – (C) ভারতের সুন্দরবন অঞ্চল ১৯৭৩ সালে ‘টাইগার রিজার্ভ’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এটি পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলায় অবস্থিত এবং দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাঘ সংরক্ষণ এলাকা। সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ ম্যানগ্রোভ বন, জলোচ্ছ্বাসিত জলাভূমি ও নদীপথ রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারসহ অনেক বিরল প্রাণীর বাসস্থান হিসেবে পরিচিত।
এই ‘সুন্দরবন টাইগার রিজার্ভ’ ঘোষণার মাধ্যমে বাঘের প্রাকৃতিক আবাসস্থল সংরক্ষণ ও প্রজনন নিশ্চিত করতে বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এই অঞ্চলের প্রধান সমস্যা হলো জলবায়ু পরিবর্তন, সমুদ্রপৃষ্ঠ উচ্চতা বৃদ্ধি, সলিনিটি সমস্যা ও অবৈধ শিকার। টাইগার রিজার্ভ হিসেবে সুন্দরবন পরিবেশ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
Q6. কত সালে সুন্দরবন অঞ্চলকে “ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙ্কচুয়ারি” হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
- (A) 1975 (B)1976
- (C) 1977 (D) 1979
সঠিক উত্তর -(C) ভারতের সুন্দরবন অঞ্চল ১৯৭৭ সালে “ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙ্কচুয়ারি” হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এটি পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে অবস্থিত এবং প্রাকৃতিকভাবে সমৃদ্ধ ম্যানগ্রোভ বন ও জলাভূমি নিয়ে গঠিত। সুন্দরবন “ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙ্কচ্যুরিতে” রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, ইরাবতী ডলফিন, নীলগাই, সাপ, ম্যানগ্রোভ পাখি এবং অন্যান্য বিরল প্রজাতির জীবজন্তু বাস করে।
এই স্যাঙ্কচ্যুরির প্রধান লক্ষ্য হলো প্রাণী ও উদ্ভিদের প্রাকৃতিক আবাস সংরক্ষণ এবং অবৈধ শিকার, বন উজাড় ও পরিবেশ দূষণ থেকে সুরক্ষা প্রদান করা। জলবায়ু পরিবর্তন ও মানব কার্যক্রমের কারণে স্যাঙ্কচ্যুরির চলমান হুমকি মোকাবেলায় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
Q7. ভারতের কোন শহর “দ্যা স্কটল্যান্ড অফ দ্যা ইস্ট” নামে পরিচিত?
- (A) পুনে (B) শিলিগুড়ি
- (C) দিসপুর (D) শিলং
সঠিক উত্তর – (D) ‘শিলং শহর’ ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী । এটি “দ্যা স্কটল্যান্ড অফ দ্যা ইস্ট” নামে বিখ্যাত। কারণ এখানে ঠান্ডা আবহাওয়া, সবুজ পাহাড় ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য স্কটল্যান্ডের মতো। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সময় থেকে শিলং ছিল একটি জনপ্রিয় হিল স্টেশন, যেখানে সরকারী আধিকারিকরা গ্রীষ্মকাল কাটানোর জন্য আসত।
শহরটি একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, নদী, জলপ্রপাত ও পাইনগাছের বন দ্বারা পরিবেষ্টিত। শিলংয়ের লংট্রেইল, এলিফ্যান্ট ফল, ও উমিয়াম লেক অন্যতম আকর্ষণ। পর্যটকরা এখানে প্রকৃতি উপভোগ করতে, ট্রেকিং করতে ও ঐতিহ্যবাহী খাবার চেখে দেখতে আসে। শিলং বর্তমানে পর্যটন, শিক্ষা ও ব্যবসায়িক কেন্দ্র হিসেবে দ্রুত বিকাশ লাভ করছে।

Q8. ভারতের কোন শহর “কুইন অফ হিল স্টেশন” নামে পরিচিত?
- (A) উটি (B) মৌসুরি
- (C) দার্জিলিং (D) সিমলা
সঠিক উত্তর হল – (D) সিমলা শহর ভারতের হিমাচল প্রদেশের রাজধানী এবং এটি “কুইন অফ হিল স্টেশন” নামে পরিচিত। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সময়ে এটি গ্রীষ্মকালে শাসকদের প্রিয় অবকাশ গন্তব্য ছিল। সিমলার মনোরম আবহাওয়া, ঠান্ডা বাতাস, সবুজ পাহাড় ও ঐতিহাসিক স্থাপনা এটি বিশেষ করে তোলে।
শহরের মল রোড, জ্যাক নিকলসন পয়েন্ট, ক্রিস্ট চার্চ ও সিমলা রিজ অন্যতম জনপ্রিয় স্থান। সিমলার প্রাকৃতিক দৃশ্য, প্রাচীন কালচার ও ট্রেকিং পথ পর্যটকদের আকর্ষণ করে। শীতকালীন মরসুমে বরফাবৃত পাহাড় ও বরফবৃষ্টি পর্যটনের জন্য আরও মনোহর পরিবেশ তৈরি করে। সিমলা বর্তমানে পর্যটন, শিক্ষা ও প্রশাসনিক গুরুত্ব সম্পন্ন একটি আধুনিক শহর হিসেবে বিকশিত হচ্ছে।
Q9. ভারতের কোন শহর “ভারতের পিটার্সবার্গ” নামে পরিচিত?
- (A) সুরাট (B) জামসেদপুর
- (C) চণ্ডীগড় (D) দুর্গাপুর
সঠিক উত্তর – (B) বিখ্যাত ‘জামসেদপুর’শহর ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত এবং এই শহর “ভারতের পিটার্সবার্গ” নামে পরিচিত। এটি ভারতের প্রথম পরিকল্পিত শিল্পনগরী, যা বিশিষ্ট শিল্পপতি জামসেদজি টাটা প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে ভারতের বৃহত্তম ইস্পাত উৎপাদন প্রতিষ্ঠান, টাটা স্টীল কারখানা অবস্থিত।
শহরটি শিল্পায়নের পাশাপাশি সুসজ্জিত ও সুশৃঙ্খল নগর পরিবেশের জন্য খ্যাত। জামসেদপুরের রাস্তা, উদ্যান, আবাসিক এলাকা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আধুনিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। শহরটির শিল্পকেন্দ্রিক অবকাঠামো ও পরিচ্ছন্নতা এটিকে দেশের অন্যতম উন্নত শহর হিসেবে গড়ে তুলেছে। ব্যবসায়িক ও শিক্ষামূলক কারণে জামসেদপুর গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি শিল্পপ্রেমী ও পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
Q10. ভারতের “কলকাতা বন্দর” কোন ধরনের বন্দর?
- (A) আন্তর্জাতিক
- (B) আন্ত – জাতীয়
- (C) পুনরপ্তানি
- (D) ল্যান্ড পোর্ট
সঠিক উত্তর – (C) কলকাতা বন্দর ভারতের প্রাচীনতম এবং অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বন্দর। এটি ১৮৭০ সালে হুগলি নদীর তীরে প্রতিষ্ঠিত হয় । কলকাতা বন্দর পুনঃরপ্তানি বন্দর হিসেবে বিশেষভাবে পরিচিত। কারণ এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানিকৃত পণ্য পুনরায় রপ্তানি করা হয় অন্য দেশে ।
বন্দরটি বহুমুখী কার্যক্রম পরিচালনা করে, যেমন কাঁচামাল, প্রস্তুত পণ্য ও বিভিন্ন শিল্পপণ্য রপ্তানি ও আমদানি। এটি বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খন্ড এবং নেপালসহ উত্তর-পূর্ব ভারতের অন্যান্য অঞ্চলকে সমুদ্রপথে সংযুক্ত করে। কলকাতা বন্দর দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উন্নত অবকাঠামো ও আধুনিক সরঞ্জাম দিয়ে বন্দরটি বাণিজ্য সহজতর করে তোলে। West Bengal Geography mcq for wbp exam 2025
উপসংহার :
ভারত ও পশ্চিমবঙ্গের যে কোন পরীক্ষায় এই প্রশ্নগুলি আসবেই। ভারত ও পশ্চিমবঙ্গের ভূগোল বিষয়টি শুধু একটি অ্যাকাডেমিক বিষয় নয়, এটি প্রতিটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ (WBP), রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরি, UPSC, SSC, Bank, Railway, Teaching সহ বিভিন্ন পরীক্ষায় সফলতা পেতে হলে ভূগোল বিষয়টি গভীরভাবে আয়ত্ত করা প্রয়োজন। MCQ পদ্ধতিতে নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে আপনি দ্রুত পরীক্ষায় উত্তর লেখার দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও সঠিক উত্তরগুলো সহজ ও সংক্ষিপ্ত ও বিস্তারিত ভাবে উপস্থাপন করেছি, যাতে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে আরও সহজ হয়।
সফলতা শুধু কপিরাইট বই পড়ে আসবে না, বরং সঠিক পরিকল্পনা, নিয়মিত প্র্যাকটিস, এবং গভীর বোঝাপড়া থেকেই আসবে। আজ থেকেই শুরু করুন পরিকল্পিত প্রস্তুতি, আর এগিয়ে যান আপনার স্বপ্নের চাকরির দিকে। ✨🚀
আপনার সফলতা আমাদের প্রেরণা। শুভকামনা রইলো! 🎯📚
Pingback: wbssc mcq for clerk exam 2025
Pingback: wbp mock test in bengali 2025
Pingback: wbp exam super mcq question 2025
Pingback: Latest mcq for wbcs exam 2025
Pingback: West Bengal Police gk mcq 2025
Pingback: west bengal ssc group c and d gk mcq 2025