wbssc mcq for clerk exam 2025

ssc clerk exam mcq question 2025

wbssc mcq for clerk exam 2025

Introduction :

আপনাকে Studyshared.com, ওয়েবসাইটে স্বাগত এই পোস্টটি বিশেষভাবে WBCS, WBP, Clerk, KP সহ অন্যান্য পশ্চিমবঙ্গের প্রতিযোগিতামূলক সরকারি পরীক্ষা প্রস্তুতকারীদের জন্য তৈরি। wbssc mcq for clerk exam 2025 এই ওয়েবসাইটে থেকে ভারত ও পশ্চিমবঙ্গের যে কোন পরীক্ষায় সাফল্য পাওয়া যায়। কারণ এখানে কেবলমাত্র প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার গুরুত্ব পূর্ণ টপিক্স গুলিই বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। দেশের সাম্প্রতিক ঘটনা, ইতিহাস, ভূগোল, বিজ্ঞান, খেলাধুলা এবং প্রশাসনিক তথ্য নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও সঠিক উত্তর সহজভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। নিয়মিত প্রস্তুতির মাধ্যমে আপনার সাধারণ জ্ঞান আরও দৃঢ় ও পরীক্ষামুখী হবে।

Q1. ভারতের কোন প্রধানমন্ত্রী ‘Twenty Points Program’ লঞ্চ করেন?

  • (A) রাজীব গান্ধী      
  • (B) ইন্দিরা গান্ধী
  • (C) মনমোহন সিং   
  • (D) নরেন্দ্র মোদী

  সঠিক উত্তর -(B) ১৯৭৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী দরিদ্রতা দূরীকরণ ও জনসাধারণের মৌলিক চাহিদা পূরণের লক্ষ্য নিয়ে “টোয়েন্টি পয়েন্টস প্রোগ্রাম” চালু করেন। এই প্রোগ্রাম ছিল একটি বিশেষ কর্মসূচি, যার মাধ্যমে দেশে দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সরকার বিভিন্ন ধরনের খাদ্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কর্মসংস্থান সংক্রান্ত সহায়তা প্রদান করত।

         টোয়েন্টি পয়েন্টস প্রোগ্রামের অধীনে নির্দিষ্ট ২০টি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র নির্ধারিত হয়, যেখানে অবিলম্বে উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হত। এটি ছিল ভারতের দরিদ্রতা বিরোধী নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা সামগ্রিকভাবে গ্রামীন উন্নয়ন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সাহায্য করেছিল।

Q2. “নীতি আয়োগ” কবে ভারতে কার্যকাল শুরু করেন ?

  •  (A) 2013  ১৫ই আগস্ট
  •    (B) 2014  ২১শে জুলাই
  •    (C) 2015  ১লা জানুয়ারি
  •    (D) 2016  ২য়  অক্টোবর

সঠিক উত্তর – (C) ভারতে “নীতি আয়োগ” (NITI Aayog) কার্যক্রম ১লা জানুয়ারি, ২০১৫ সালে সরকার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর দিল্লি ।  এটি পূর্বের ৬৫ বছরের পরিকল্পনা কমিশনের পরিবর্ত হিসেবে গঠিত। যার উদ্দেশ্য ছিল কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের মধ্যে সমন্বয় বৃদ্ধি করা এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কার্যকর নীতিমালা প্রণয়ন করা।

            নীতি আয়োগের মূল লক্ষ্য হলো দেশের স্থায়ী উন্নয়ন, উদ্ভাবন, প্রযুক্তি ভিত্তিক সমাধান, এবং নীতি নির্ধারণে গবেষণামূলক ও পরামর্শমূলক ভূমিকা পালন করা। এটি সরকারি উন্নয়ন পরিকল্পনার পাশাপাশি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোর জন্য কৌশলগত গাইডলাইন তৈরি করে। দেশের অর্থনীতি ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য নতুন ধারণা ও উদ্যোগ উদ্ভাবন করাই নীতি আয়োগের প্রধান কাজ।

Q3. ভারতের কোন পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় সরকারী স্কুলে “মিড -ডে -মিল” প্রকল্প চালু হয়?

  •  (A) চতুর্থ              (B) পঞ্চম
  •  (C) সপ্তম             (D) অষ্টম

  সঠিক উত্তর -(D)  ভারতে “মিড-ডে-মিল প্রকল্প” সরকারি স্কুলে ১৯৯৫ সালে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার (1992-1997) অধীনে চালু করা হয়। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বৃদ্ধি করা এবং তাদের পুষ্টি নিশ্চিত করা। বিশেষ করে দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া পরিবারের শিশুদের শিক্ষা অর্জনে উৎসাহিত করা ছিল লক্ষ্য।

             মিড-ডে-মিল প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিদিন বিদ্যালয়ে পুষ্টিকর খাবার প্রদান করা হয়, যা শিশুরা নিয়মিত স্কুলে আসতে প্ররোচিত হয়। এই প্রকল্পের ফলে বাল্যকালের অনুপস্থিতি কমে এসেছে এবং শিক্ষার গুণগত মান উন্নত হয়েছে। এটি ভারতের শিক্ষানীতি ও সামাজিক উন্নয়নে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

Q4. মানব চোখের কোন অংশে “ব্লাইন্ড স্পট” ( অন্ধবিন্দু ) দেখা যায়?

  • (A) রেটিনা          (B) কর্ণিয়া
  •   (C) লেন্স              (D) ব্রু

সঠিক উত্তর -(A) মানব চোখের “ব্লাইন্ড স্পট” বা অন্ধবিন্দু চোখের পেছনের অংশে অবস্থিত অপটিক ডিস্ক (Optic Disc) বা রেটিনা অংশে দেখা যায়। অপটিক ডিস্ক হলো সেই নির্দিষ্ট স্থান যেখানে অপটিক নার্ভ (Optic Nerve) রেটিনার (Retina) এর সাথে সংযুক্ত হয়। এই অংশে কোনো ‘ফটোরিসেপ্টর সেল’ উপস্থিত নেই,। 

কারণ এই স্থানটি শুধুমাত্র দৃষ্টিসংক্রান্ত তথ্য মস্তিষ্কে প্রেরণ করার জন্য স্নায়ু সংযোগের কাজ করে। ফলে, অপটিক ডিস্কে বা রেটিনায়  আলো সনাক্ত করার ক্ষমতা থাকে না। এজন্য এই স্থানটিকে ব্লাইন্ড স্পট বলা হয়। তবে স্বাভাবিক অবস্থায় মস্তিষ্ক আমাদের বাকি চোখের তথ্য ব্যবহার করে এই ফাঁকটি পূরণ করে দেয়, ফলে আমরা তা অনুভব করতে পারি না

wbssc mcq for clerk exam 2025
Q5. পৃথিবীর দীর্ঘতম উদ্ভিদ কোশের নাম কি?
  • (A)  মাইকোপ্লাজমা        
  • (B) স্নায়ুকোশ
  • (C) র্যামী বা রেমি তন্তু   
  • (D) অ্যাসিটাবুলেরিয়া

সঠিক উত্তর -(C) পৃথিবীর দীর্ঘতম উদ্ভিদ কোশের নাম “র্যামী তন্তু” (Ramie Fiber)। এটি একটি এককোষী উদ্ভিদ কোশ, যা প্রায় ৫৫ সেমি পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে, এবং এটি পৃথিবীর দীর্ঘতম উদ্ভিদ কোশ হিসেবে পরিচিত। র্যামী উদ্ভিদ প্রধানত গরম ও আর্দ্র জলবায়ুতে জন্মায়। এই কোশটির আকর্ষণীয় দিক হলো এর অসাধারণ দৈর্ঘ্য, যা উদ্ভিদ কোশের গঠন ও কার্যকারিতা নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

        বিশেষত কোষের কেন্দ্রক (Nucleus) ও সেলুলার প্রক্রিয়া বিশ্লেষণে এটি গবেষকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করে। র্যামী তন্তুতে প্রোটিন ও সেলুলোজের উপস্থিতি কোশকে দৃঢ় ও স্থায়িত্বশীল করে তোলে। প্রকৃতিতে এ ধরনের দীর্ঘ এককোষী গঠন বিরল হওয়ায়, এটি কোষবিজ্ঞান ও উদ্ভিদবিজ্ঞান গবেষণার অন্যতম আকর্ষণীয় বিষয়।

Q6. ভারতের প্রথম “জাতীয় উদ্যান” কোনটি ?
  •  (A) সিমলিপাল  
  • (B) কাজিরাঙ্গা
  • (C) হেমিস      
  • (D) জিম করবেট

সঠিক উত্তর হলো –(D) ভারতের প্রথম জাতীয় উদ্যান হলো “জিম করবেট ন্যাশনাল পার্ক এর পূর্ব নাম ছিল হ্যালি ন্যাশনাল পার্ক”। জিম করবেট ন্যাশনাল পার্ক প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৩৬ সালে। এটি উত্তরাখণ্ড রাজ্যে, হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত। উদ্যানটির নামকরণ করা হয়েছে বিখ্যাত ব্রিটিশ শিকারি ও প্রাকৃতিক ঐতিহাসিক জিম করবেট (Jim Corbett) এর নাম অনুসারে, যিনি বাঘ সংরক্ষণে বিশেষ অবদান রেখেছিলেন।

                   জিম করবেট ন্যাশনাল পার্ক বিশেষভাবে বাঘ সংরক্ষণের জন্য বিশ্ব বিখ্যাত। এখানে বাঘ, হাতি, চিতা, হরিণ, গন্ডার সহ বহু প্রজাতির বন্যপ্রাণী এবং বিরল উদ্ভিদ পাওয়া যায়। এই উদ্যান পরিবেশ ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জিম করবেট জাতীয় উদ্যান ভারতীয় পরিবেশ সংরক্ষণ নীতির অন্যতম প্রতীক।

Q7. ভারতের ক্ষুদ্রতম ন্যাশনাল পার্ক কোনটি?

  • (A) হেমিস   
  • (B) সাউথ বাটন
  • (C) কেইবুল লামজাও          
  • (D) গির

সঠিক উত্তর হল – (B) ভারতের ক্ষুদ্রতম জাতীয় উদ্যান হলো “সাউথ বাটন ন্যাশনাল পার্ক” (South Button National Park)। এটি আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত এবং মাত্র ৫.৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের একটি ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভয়ারণ্য। সাউথ বাটন জাতীয় উদ্যান সমুদ্রতটীয় পরিবেশে অবস্থিত এবং এটি সমুদ্রজীব, প্রবালপ্রাচীর, মাছ, সমুদ্রকচ্ছপসহ বিভিন্ন বিরল সামুদ্রিক ও দ্বীপীয় প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত।

              এটি বিশেষভাবে পরিবেশ সংরক্ষণ ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পর্যটকদের জন্য একটি স্বতন্ত্র আকর্ষণীয় স্থান হলেও, উদ্যানের সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পরিচালিত হয়। এটি ভারতের প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের এক অনন্য দৃষ্টান্ত।

Q8. “বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস” কবে পালিত হয়?

  • (A) ১৮ই এপ্রিল   
  • (B) ১১ই জুলাই
  • (C) ২২শে মে  
  •  (D) ৫ই ডিসেম্বের

সঠিক উত্তর – (A ) বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস (World Heritage Day) প্রতিবছর ১৮ই এপ্রিল পালিত হয়। এটি UNESCO কর্তৃক ঘোষিত একটি আন্তর্জাতিক দিবস, যার মূল উদ্দেশ্য বিশ্বব্যাপী সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণের গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা। ঐতিহ্য হলো মানব সভ্যতার অমূল্য সম্পদ, যা প্রাচীন নিদর্শন, স্মারক, প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী এবং ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে অন্তর্ভুক্ত করে।

              বিশ্ব ঐতিহ্য দিবসের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ তাদের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য স্থাপনা ও প্রকৃতির সৌন্দর্য রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কর্মসূচি, সেমিনার, পরিচ্ছন্নতা অভিযান এবং বিশেষ প্রদর্শনী আয়োজন করে। এটি আমাদের অতীতের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য ঐতিহ্য রক্ষার বার্তা দেয়।

wbssc mcq for clerk exam 2025

Q9. ভারতের প্রথম “বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ” কোনটি?

  • (A) সুন্দরবন       (B) পাঁচমারী
  • (C) নন্দাদেবী      (D) নীলগিরি

সঠিক উত্তর হল – (D) ভারতের প্রথম বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ হলো “নীলগিরি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ” (Nilgiri Biosphere Reserve)। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে  ১৯৮৬ সালে, যা ভারতের একটি অন্যতম ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট । এর বিস্তার দক্ষিণ ভারতের পশ্চিমঘাট পর্বতের কোলে তামিলনাড়ু, কেরালা ও কর্ণাটক রাজ্যের সংযোগস্থলে অবস্থিত। নীলগিরি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে পাহাড়, বনাঞ্চল, নদী, চা-বাগান ও বিরল উদ্ভিদ ও প্রাণীর প্রজাতি রয়েছে।

           এই রিজার্ভে ভারতীয় হাতি, হিমালয়ান তুহিন, লিওপার্ড, গন্ডারসহ অনেক বিপন্ন প্রজাতির আবাসস্থল। নীলগিরি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ পরিবেশ সংরক্ষণ, জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য গঠিত। UNESCO-এর মানব ও প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণের উদ্যোগ হিসেবে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রবিন্দু।

Q10. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় প্রথম “যৌথ বন ব্যবস্থাপনা” গড়ে ওঠে?
  • (A) আমতা      (B) অন্ডাল
  • (C) আরাবারি    (D) আরামবাগ

সঠিক উত্তর হল – (C)  পশ্চিমবঙ্গের প্রথম “যৌথ বন ব্যবস্থাপনা” (Joint Forest Management – JFM)” প্রকল্পটি  ১৯৭২ সালে গড়ে ওঠে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার আরাবারি (Arabari) গ্রামে। এটি ভারতের বন সংরক্ষণ নীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত। আরাবারি JFM প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল স্থানীয় জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে বন সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমকে স্থায়ী করে তোলা।

           বন দফতর ও গ্রামের জনগণের মধ্যে সমন্বয় গড়ে তুলে, বৃক্ষরোপণ, বন পরিচর্যা, অবৈধ কাঠ কাটাকে প্রতিরোধ এবং বনসম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়। বিনিময়ে, স্থানীয় জনগণ বনসম্পদ থেকে ভাগীদারিত্ব পেয়ে তাদের জীবনমান উন্নয়নে সহায়তা লাভ করেন। আরাবারি যৌথ বন ব্যবস্থাপনা প্রকল্পটি ভারতের পরিবেশ ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য এক সফল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।

উপসংহার :

WBCS, WBP, Clerk, KP সহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক সরকারি পরীক্ষায় সফলতা অর্জনের জন্য সাধারণ জ্ঞান (GK) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই পোস্টে আমরা বিগত পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে সহজ ও সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করেছি, যাতে আপনাদের পরীক্ষার প্রস্তুতি আরও কার্যকর হয়। নিয়মিত প্রশ্নপত্র অনুশীলন ও সাম্প্রতিক বিষয়গুলোর উপর আপডেট থাকা হলে পরীক্ষায় আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। প্রতিদিনের এই প্রস্তুতি আপনাকে বড় পরীক্ষা উপলক্ষে বিশেষভাবে এগিয়ে রাখবে। আপনার লক্ষ্য অর্জনের পথে আমাদের শুভেচ্ছা রইল।

Spread the love

3 thoughts on “    wbssc mcq for clerk exam 2025”

  1. Pingback: Latest question for kolkata police exam 2025

  2. Pingback: Super mcq question for wbp exam 2025

  3. Pingback: General English mcq Question wbcs 2025

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top